News

সদগুরুর লেখা একটি ভাওইয়া গানে বলছেন, সন্ধ্যার হালকা বাতাসে যে সুর ভেসে আসে, সে বাঁশির নয়, কারো হৃদয়-চেতনার ডাক। যে প্রেম প্রকৃতির মতো আসে, সে কখনও স্থির থাকে না, সে বয়ে চলে ধানক্ষেত পেরিয়ে মনপুকুরে।

লবণের পুতুল দাঁড়িয়ে ছিল নীল নিরবতার কিনারায়, চোখে তার বিস্ময় — জাগে প্রশ্ন

সদগুরু বলেন শ্রীযন্ত্র শুধুমাত্র একটি প্রতীক নয়; এটি মহাজাগতিক চেতনার দ্বার। শিব ও শক্তির নৃত্য সাধকের আত্মার মাঝে শ্রীযন্ত্রে সুষমা লাভ

অবধুত সদগুরু সন্নিধ্যান অনুষ্ঠানে তন্ত্র কীভাবে মেশিন লার্নিং হয় তার উপর আলোকপাত করেছেন। তিনি বলেন, নিগম তন্ত্র মানবজাতির জন্য প্রথম

শ্বাসের সুরে বাজে প্রেমের মন্ত্র, প্রাণের নাড়ীতে জাগে দেহতত্ত্ব।   শ্বাসে মিশে থাকে জীবনের গতিধারা, দেহের তলে ঘটে সাধনার অমৃতধারা

আকাশিনীর দুবাহু জড়ায়ে গলা,  তাই যে আমার ভুজঙ্গ মালা,  সাপ নয় গো, করোনা ও ভুল, মিথ্যে কথাই লোকে রটায়। 

শূন্যের গভীরে, যেখানে নীরবতা গায়, আঁধারের ফিসফিসে, একটি স্পন্দন জাগে, নিকষ কালো থেকে দ্যুতিময় আলো, মহাজাগতিক বৃত্তে, সর্বত্র সে প্রসারিত

সার্বভৌম মিলনের মুহূর্তে, আকাশ আর সময় মেলে মিলন। অন্তহীন সোপানী মেঘের পৃষ্ঠে, শিব-শক্তির সোপান রচিত হয় দৃশ্য।

অন্ধকার রাতের পর, চির অগ্রগামী, উঠে আসে নতুন সূর্য, আলোদীপ্ত; স্বাধীনতার দিন আজ, উজ্জ্বল বর্ণময়, মুক্তির গান গায়, দেশের হৃদয়ে রচিত।

বাংলার শীতকাল, মিষ্টি রোদ, দিগন্ত জুড়ে কুয়াশার চাদর, ভোরের হাওয়ায় শিউলির গন্ধ, ধানের খেতে নতুন কুড়ির আদর।

শরতের নীল আকাশ, সাদা মেঘের ভেলা, শিউলি ফুলের গন্ধে ভরে উঠেছে বেলা। ধানের ক্ষেত্রগুলো সোনালি রঙে সাজে, চোখে খুশি, হৃদয় তে তার বাদ্যি বাজে

বাংলার নাথ পরম্পরা এবং চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের অপরিহার্য অংশ। নাথ যোগীরা তান্ত্রিক সাধনা, হঠ যোগ এবং

বাংলার বুকে জন্ম নিলো, নাথের পবিত্র ধারা, যোগের পথে, ধ্যানের ছোঁয়ায় তারা দিলো মোক্ষের ধারা।

বৃষ্টি নামে আকাশ থেকে, স্মৃতি মাখা ছোঁয়া, সবুজ ঘাসে মাটির ঘ্রাণে ভেজে হৃদয়, মধুর প্রাণে।

শ্রাবণের বৃষ্টিতে জলে ডোবা রাস্তায়, ছোট্ট ছেলে হাসিমুখে নৌকা ভাসায়। কাগজের নৌকাটি তার, ভেসে চলে দূর, বৃষ্টির ফোঁটায় বাজে মিষ্টি এক সুর

আনন্দ চৈতন্য থেকে পৃথক হলেই - ভোগ্য হলেই অনন্ত কলা বিশিষ্ট হয়ে যায়। অর্থাৎ চৈতন্য যা কলাতীত তা ক্রমে কলাসমন্বিত হয়ে যায়। এটাই চিৎকলা।

অগ্নি থেকে উদ্ভূত আলোক বায়ু এবং আকাশে প্রবাহিত হতে পারে। কিন্তু জল বা মাটির ভিতর যেতে পারে না। শক্তি যত শক্তিশালী হোক না কেন নির্দিষ্

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। পূর্ব জীবনকে জানার জন্য অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। পূর্ব জীবনকে জানার জন্য অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন

তোমার কোলে,  তোমার স্নেহের স্পর্শ। হৃদয়ের মাঝে জাগে  ভক্তি আর হর্ষ।

প্রকৃতির মাঝে, তোমার প্রেমের পরশ, হৃদয়ে জাগে নতুন আশার আলো, ফুলের সুবাসে, পাতার সুরে, ভক্তির পথে পাই তোমার নিকটস্থ স্নিগ্ধ ছোঁয়া।

যাত্রা পথের বর্ণনা দিয়ে আর দীর্ঘায়িত করছি না। প্রায় ৫টা। পৌছালাম একটা জায়গায়। গলা শুকিয়ে কাঠ। একটা ঝোরা মতো আছে জল পড়ছে। সামনে। ডানদিকে একটা

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। পূর্ব জীবনকে জানার জন্য অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন

সেই মানুষটির নাম নক্ষত্র দাস বাউল। সত্যই সে নক্ষত্র। জ্ঞানের নক্ষত্র। যেমন গান তেমনি তার পদ। তার রচিত দু'একটি পদ ডাইরিতে লিখে নিলাম।

সাল ১৯৮০, বাবার সাথে চললাম শ্রীশৈলম। উদ্দেশ্য কৃষ্ণা ও তুঙ্গভদ্রা নদীর তীরে মাতঙ্গী ও প্রত্যঙ্গিরা সাধনা করতে। তখন আমার বয়স আট। আর সাধনার পর

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। পূর্ব জীবনকে জানার জন্য অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন

সালটা ১৯৮৮, এক অত্যন্ত গুণী শিল্পী দেহত্যাগ করলেন।  তিনি হলেন সন্তোষ দত্ত। এর পরই সত্যজিৎ বাবুকে অবধূত এক ব্যক্তিগত চিঠিতে লেখেন

তন্ত্র ও যোগসাধনায় প্রকৃত পথে যাঁরা অনেকদিন আছে তাদের কাছে ভাষা কোনো সমস্যা নয়। আসলে তন্ত্রই সব থেকে বড় যোগ। সেখানেই যুক্ত হাওয়া যায় উনিভার্

This incident has taken from Avdhut's spiritual journey. Mainly from his scribble. In the year 1980 Avdhut was concerned about a person

দিব্য কৈবল্য ভাবলো নিয়ে যাবে পঞ্চম আয়াম।  দিব্য চৈতন্য ছিনিয়ে নিলো বাংলায় সেই আয়াম।।

ধূম্র নয়নে ভাবের খেলায়।  আদিশক্তি মাতে জাগতিক লীলায়।।

শম্ভূ শক্তি শাম্ভবী। তৃতীয় নেত্রে উন্মুক্ত শক্তি।।

স্বাধ্যায় কি? অবধূতকে স্বাধ্যায় নিয়ে গুরু সন্নিধ্যানে প্রশ্ন করা হলে অবধূত স্বাধ্যায় কি বুঝিয়েছিলেন। 

যত করবে চালাকি।  পরে বুঝবে জ্বালা কি! বিধির বিধান এমনতর।  হাজার চেষ্টায় খন্ড তর।।

বলছ আমার শরীর, তাহলে শরীর তুমি নও। তখন কি একবারও ভাবছো এই আমিটা কে? বলছ আমার মন, তাহলে মন তুমি নও, তাহলে এই আমিটা কে? একবারও কি ভেবেছো? নিজে

কালের অস্তিত্ব বুদ্ধিতত্ত্ব অবধি স্বীকৃত। মানে দাঁড়ালো কাল বুদ্ধির গম্য। যেখানে বুদ্ধির ক্রিয়া নেই সেখানে কালেরও অস্তিত্ব নেই।  

অবধুত গুরু সন্নিধানে হংস বিদ্যা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন । 'হ জ ব র ল' তন্ত্রে শিবের কাছ থেকে হংস বিদ্যা এসেছে। প্রাচীন বাংলায় এক সময় এই ত

অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন সঙ্গে মিলিয়ে নিলেন নিজের জীবনের ছন্দকে।  অবধূতের জীবনের নানা ঘটনাকে তুলে ধরা হবে এই Aবং 

অগ্নি ত্বত্ত থেকে উদ্ভূত আলোক বায়ু এবং আকাশে প্রবাহিত হতে পারে। কিন্তু জল বা মাটির ভিতর যেতে পারে না। শক্তি যত শক্তিশালী হোক না কেন নির্দিষ্

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। রহস্যময় শ্রীশৈলম - পর্ব ৩

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। পূর্ব জীবনকে জানার জন্য অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন

ঘরে একটা মানুষ আছে তারে চেনো না লালন সাঁই-এর এই বিখ্যাত পদ আশ্রমের এক সংকীর্তন উৎসবে দিবাকর দাস বাউল যখন গাইলেন মন তখন চলে গেলো লালন সাঁই-এর

Aবং হলো ১৯৮০ সাল থেকে তার সাধনার জীবনের নানা কাহিনীকে তুলে ধরা। পূর্ব জীবনকে জানার জন্য অবধূত নানা কাজের সূত্রেও সেই সব জায়গায় ঘুরে বেড়ালেন

Knowledge or clarity of perception both are useless if it is pre-designed by the Universal Desire. Avdhut

অবধুত গুরু সন্নিধানে উত্তরায়ণ বা মহাবিষুব সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন। জ্যোতির্বিদ্যাগতভাবে যা ঘটছে তা হল যে 21শে ডিসেম্বর শীতকালীন অয়নকালের

বাক্‌-ই ব্রহ্ম বৃহদারণ্যক উপনিষদ থেকে পাই — বাক্‌ বৈ ব্রহ্ম ইতি। নাদের চারটি ভাগ বৈখরী, মধ্যমা, পশ্যন্তি ও পরা। আমার আগের অনেক লেখায় বৈখরী

অঝোরে ঝরে যাওয়া বৃষ্টিটা যেন মহুল সুখার চিঠি।

প্রাচীন ভারতের সময় সময় নিয়ে কি বলছে প্রাচীন ভারত? সেকেন্ড তো তখন বলা হতো না, সেকেন্ড তো ইংরাজী শব্দ। তাহলে কি ছিল তখনকার সময়ের মাপ। শুধু ইউ

নয়নাদেবীতে থাকার সময় অবধূতের জীবনের এক ঘটনা। নয়না দেবীতে কিছুদিন ছিলাম। সেই খানে এক বৃদ্ধ সন্ন্যাসীর সাথে প্রতিদিন কিছুটা সময় কাটাবার সুযোগ